খুঁজুন
শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫, ১১ মাঘ, ১৪৩১

৫৯ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অনুসন্ধান করবে দুদক

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ণ
৫৯ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অনুসন্ধান করবে দুদক

গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত অভিযোগটি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে দুদক। সোমবার (১৯ আগস্ট) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশন সভায় বিষয়টি উপস্থাপিত হতে পারে বলে সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন একাধিক সূত্র  নিশ্চিত করেছে।রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৫০০ কোটি ডলারের বেশি বা ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ নিয়ে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু করেছে বলেও জানায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্র। অভিযোগ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয় ও ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিকের মধ্যস্থতায় ওই টাকা দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংস্থাটির একাধিক কর্মকর্তা বলেন, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কমিশন নেবে। তবে যেহেতু দুদকের আগে থেকে চলমান রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আবাসন প্রকল্পের আলোচিত বালিশকাণ্ডে ৩১ কোটি ২৪ লাখ টাকার দুর্নীতির তদন্তকাজ দীর্ঘদিন ধরে চলমান রয়েছে, এই অবস্থায় নতুন করে ৫৯ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি অভিযোগ উঠেছে। যেখানে অনুসন্ধান করার মতো তথ্য-উপাত্তও রয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কমিশন অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনার করছে। আজ (সোমবার) এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৫০০ কোটি ডলারের বেশি আত্মসাৎ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১৮ আগস্ট) গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা রোসাটম মালয়েশিয়ার একটি ব্যাংকের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে এ অর্থ আত্মসাতের সুযোগ করে দেয়। যাতে মধ্যস্থতা করেন ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয় ও ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক। দেশের সবচেয়ে বড় ও ব্যয়বহুল প্রকল্প রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। আশা করা হচ্ছে, এটি পুরোপুরি বাস্তবায়নের পর দেশের ২০ শতাংশ বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ হবে। সম্প্রতি এ বিষয়ে নিজস্ব অনুসন্ধানের ভিত্তিতে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পোরেশন।

এতে বলা হয়, রাশিয়ার সহযোগিতায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নির্মাণে খরচ ধরা হয় এক হাজার ২৬৫ কোটি ডলার। প্রয়োজনের তুলনায় যা অনেক বেশি। যাতে মালয়েশিয়ার একটি ব্যাংকের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে এই বাজেট থেকে ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাতের সুযোগ করে দেয় প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা রোসাটম।

আরো পড়ুন:  মোদি-ইউনূস বৈঠক হচ্ছে না!

নিজের ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিকের মধ্যস্থতায় রাশিয়ার সঙ্গে এ চুক্তি করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর এ মধ্যস্থতার বিনিময়ে পাচার করা অর্থের ৩০ শতাংশ পেয়েছেন টিউলিপ সিদ্দিক, শেখ রেহানা ও পরিবারের কয়েকজন সদস্য।

২০১৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে শেখ হাসিনার সাক্ষাতের সময় সঙ্গী ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক। গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের দাবি, সে সময় ঢাকা-মস্কোর বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তির মধ্যস্থতাও করেন তিনি।

২০০৯ সালে ‘প্রচ্ছায়া লিমিটেড’ নামে একটি ভুয়া কোম্পানি চালু করেন টিউলিপ সিদ্দিক, তার মা শেখ রেহানা ও চাচা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক। যুক্তরাষ্ট্রেও জুমানা ইনভেস্টমেন্ট নামে একটি কোম্পানি রয়েছে তাদের।

গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের অভিযোগ, এ কোম্পানির মাধ্যমেই বিভিন্ন দেশের অফশোর অ্যাকাউন্টে অর্থ পাচার করতেন শেখ হাসিনা। তাদের এ কোম্পানিটি ডেসটিনি গ্রুপ নামে একটি চিটিং ফান্ড কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে।

এদিকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আবাসন প্রকল্পে লুটপাট যা বালিশকাণ্ড হিসেবে আলোচিত ঘটনায় ৩১ কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ১৭২ টাকার দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়ায় ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দুদকের উপপরিচালক নাসির উদ্দিন ও উপসহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে পৃথক চারটি মামলা দায়ের করেন। চার মামলায় পাবনা গণপূর্তের ১১ প্রকৌশলী ও ২ ঠিকাদারসহ ১৩ জনকে আসামি করা হয়েছিল। মামলা দায়ের করার পর কয়েক দফায় তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন করা ছাড়া তেমন অগ্রগতি হয়নি।একের পর এক তদন্ত কর্মকর্তা বদলে মামলার কাজে তৈরি হয়েছে দীর্ঘসূত্রিতা।

২০২০ সালের ১৯ অক্টোবর বালিশকাণ্ড দুর্নীতির ঘটনায় দুদকের মামলার তদন্ত ৬ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশনা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। বেঁধে দেওয়া সময় পেরিয়ে গেলেও আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়নি।

আসামিরা হলেন- পাবনা গণপূর্তের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলম, পাবনা গণপূর্তের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. জাহিদুল কবির, পাবনা গণপূর্তের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (সিভিল) মো. মোস্তফা কামাল, পাবনা গণপূর্তের উপসহকারী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম, পাবনা গণপূর্তের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আহমেদ সাজ্জাদ খান, পাবনা গণপূর্তের এস্টিমেট ও উপ-সহকারী প্রকৌশলী সুমন কুমার নন্দী, পাবনা গণপূর্তের সহকারী প্রকৌশলী মো. তারেক, পাবনা গণপূর্তের সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. আমিনুল ইসলাম, পাবনা গণপূর্তের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবু সাঈদ, পাবনা গণপূর্তের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (সিভিল) মো. তাহাজ্জুদ হোসেন, পাবনা গণপূর্তের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. রওশন আলী এবং ঠিকাদার সাজিন কনস্ট্রাকশন এর স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন ও মজিদ অ্যান্ড সন্স কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী আসিফ হোসেন।

মামলার আসামি করা নিয়েও ছিল বিতর্ক। রূপপুর বালিশকাণ্ডের হোতা হিসেবে পরিচিত তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জিল্লুর রহমানসহ বেশ কয়েকজনকে আসামি না করা নিয়ে বিভিন্ন গুঞ্জন চলমান রয়েছে।

আরো পড়ুন:  গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের গ্রিন সিটির আওতায় ১২৫০ বর্গফুটের ৬ ইউনিটের ২০ তলা ভবনের বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রীর ৩৪টি শিডিউলে ও আটটি ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর বাজারমূল্যের চেয়ে অধিক মূল্য দেখিয়ে ৮ কোটি ১২ লাখ ৬৯ হাজার নয়শত পঞ্চাশ টাকা আত্মসাৎ হয়েছে।

অনুরূপভাবে একই প্রকল্পের আওতায় ৭৫০ বর্গফুটের ছয় ইউনিট বিশিষ্ট ২০ তলা ভবনের ৬৩টি সিভিল ও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রীর মধ্যে ২৪ টি সিভিল ও আটটি ইলেকট্রনিক্স সামগ্রীর অধিক মূল্য দেখানো হয়েছে। যেখানে আত্মসাৎ হয় ৭ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ৭১৬ টাকা।

একই প্রকল্পে সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমের নেতৃত্বে একটি চক্র ৮৫০ বর্গফুটের বিশ তলা ভবন নির্মাণের অধীনে ৭৫টি শিডিউল ও নন শিডিউল আসবাবপত্র এবং ইলেকট্রনিক্স সামগ্রীসহ বিভিন্ন সামগ্রীর মধ্যে ৪৩টি আইটেমে বাজার মূল্যের চেয়ে অধিক মূল্য দেখিয়ে ৭ কোটি ৪৮ লাখ ১৬ হাজার ৬৮ টাকা আত্মসাৎ হয়।

আর আসবাবপত্র, ভবন নির্মাণ সামগ্রী ও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রীসহ ৭০টি সামগ্রীর অতিরিক্ত মূল্য দেখিয়ে ৭ কোটি ৭৯ লাখ ৪২ হাজার চারশত ৩৮ টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া যায়। এভাবে মোট চারটি মামলায় ৩১ কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ১৭২ টাকা ৪৭ পয়সা আত্মসাৎ অভিযোগ আনা হয়েছিল। বালিশকাণ্ডে ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার হলেও বর্তমানে তারা জামিনে রয়েছেন বলে জানা গেছে।

প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুজব

শোডাউন করতে গিয়ে যুবলীগের দুই কর্মী গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫, ৭:২৯ পূর্বাহ্ণ
শোডাউন করতে গিয়ে যুবলীগের দুই কর্মী গ্রেফতার

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গ্রেপ্তার দুইজন (ইনসেটে)।

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের পদত্যাগের গুজব শুনে নোয়াখালীর চাটখিলে যুবলীগের নেতাকর্মীরা শোডাউন করেছিলেন। এই ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এই গুজব ছড়ান বিদেশে থাকা আওয়ামী লীগের কিছু নেতা-কর্মী

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের বানসা বাজার থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।  আজ তাদের নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের বানসা গ্রামের জমাদার বাড়ির মৃত রুহুল আমিনের ছেলে ইব্রাহিম খলিল ওরফে রাসেল (৪২) ও একই গ্রামের ইসমাইল বেপারী বাড়ির মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে গোলাম কিবরিয়া ওরফে লিটন(৪৫)।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ফেসবুকে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের পদত্যাগের গুজব শুনে শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের বানসা বাজারে শোডাউন করে যুবলীগের একদল নেতাকর্মী। এতে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। একপর্যায়ে স্থানীয়দের সহায়তায় দুজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। রাসেল মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য ও লিটন স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত।

এদিকে শোডাউনের পর ইউনূস সরকারের পদত্যাগের বিষয়টি গুজব বুঝতে পেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। আজিম মিজি নামের স্থানীয় যুবলীগ নেতা লেখেন, “আপনারা গুজব ছড়ান। দুঃখ জনক হলেও সত্য আপনারা সাধারণ কর্মীদের সমস্যা বুঝেন না, তাদের খোঁজ নেন না। একটা বারও কি ভাবেন, কয়েক কোটি ভক্ত সমর্থক কেমন আছে? তারা আপনাদের কাছে কি চায়? লজ্জা হয় না আপনাদের? কোন মুখে আপনারা এসব গুজব ছড়িয়ে কর্মীদের বিপদে ফেলেন? আপনাদের শিক্ষা হওয়া উচিত, তেল মেরে মেরে কেন্দ্রীয় পদ-পদবী পেয়ে কোটি টাকা কামিয়ে বিদেশে পড়ে আছেন, এসব বাদ দিয়ে এবার দেশ ও দল নিয়ে একটু ভাবেন।”

চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী ঢাকা পোস্টকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, “শোডাউনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় দুজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় মামলা নেওয়া হয়েছে। ওই মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তাদের নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হবে।”
আরো পড়ুন:  কিডনীপাচার চক্রের সদস্য ভারতীয় চিকিৎসক গ্রেফতার
শীর্ষ সংবাদ:
শোডাউন করতে গিয়ে যুবলীগের দুই কর্মী গ্রেফতার খুলনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা যুক্তরাষ্ট্রের গ্যাস সরবরাহের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চুক্তি বাংলদেশের সঙ্গে বাংলাদেশি এক  তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যা সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ির নিলাম আগামী সপ্তাহে নিজেদের চেহারা আয়নায় দেখুনঃ মির্জা আব্বাস ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আবেদন শুরু যারা আল্লাহকে ভয় করে তাদের কাছে দেশ নিরাপদঃ জামায়াতের আমির স্মারকলিপি জমা দিতে পারেননি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্যেই বাংলাদেশের ভবিষ্যতঃ জাতীয় নাগরিক কমিটি বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা বিএসএফ বাংলাদেশ সীমান্তে ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে শিক্ষকদের পদযাত্রা খালেদা জিয়া বাসায় ফিরবেন আজ রোকেয়া সরণি থেকে বিজয় সরণির দিকে যানবাহন মোড় নিতে পারবে না নির্বাচন কমিশনে নিয়োগঃ পরীক্ষা না দিয়ে পাশ ৭৪৭ জন সোনার বাংলা কথাসাহিত্য সম্মাননা পাচ্ছেন শাহমুব জুয়েল সী পার্ল বিচ রিসোর্টের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা বসুন্ধারা পেপার মিলসের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা এমজেএল বাংলাদেশের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা